সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের জীবনী, Biography of Subhash Mukhopadhyay in Bengali

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের জীবনী

বাংলা কবিতার ধারায় রবীন্দ্র-পরবর্তী যেসব কবির নাম অনিবার্যভাবে উঠে আসে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন কবি হলেন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। তিনি শুরু থেকেই অন্য সকল কবিদের প্রভাবকে ছাড়িয়ে তাঁর নিজস্ব ভঙ্গিতে লেখার প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছিলেন। বাংলা কাব্যজগতে নিজের আবির্ভাবের সময়েই তিনি প্রমাণ করে দেন যে তিনি আর পাঁচজনের মতো নন, বরং তিনি অনন্য এবং তিনি হাজির হয়েছিলেন নতুন সম্ভাবনা নিয়ে। আবির্ভাব-লগ্নেই তিনি পাঠকদের বুঝিয়ে দেন যে তাঁর কবিতা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া অসম্ভব। আজ এই সুলেখকের জীবনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তুলে ধরার চেষ্টা করবো এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে।

জন্ম ও পারিবারিক ইতিহাস, Birth and family history

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম হয় ১৯১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি। তিনি নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরে নিজের মামারবাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম ক্ষিতিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়  এবং মা ছিলেন যামিনী দেবী। তাঁর শৈশব জীবনের কিছুটা সময় কাটে কলকাতায়। পিতা কলকাতার ৫০ নম্বর নেবুতলা লেনে একটি বাড়িতে পরিবার সহ ভাড়া থাকতেন। তবে কবির পিতা ছিলেন সরকারি আবগারি বিভাগের কর্মচারী; তাই এই বদলির চাকরির দৌলতে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছাত্রজীবন কেটেছিল পূর্ব ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছাত্রজীবন, Student life of Subhash Mukhopadhyay

সুভাষ মুখোপাধ্যায় ১৯৩০ সালে কলকাতার বউবাজার স্থিত মেট্রোপলিটন স্কুলে ভর্তি হন। কিন্তু ছাত্রজীবনে খুব কম বয়সেই তিনি টাইফয়েড এ আক্রান্ত হয়, ফলে তাঁর দৃষ্টি শক্তি ক্ষীণ হয়ে যায়।

সপ্তম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়ে তিনি সত্যভাম ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হন। এরপর তিনি ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে পড়াশুনা করেন, উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ার সময় তিনি শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন কবি কালিদাস রায় ও কালি ও কলম পত্রিকার সম্পাদক মুরলীকৃষ্ণ বসুকে। বিখ্যাত সংগীত শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় কে পেয়েছিলেন বন্ধুরূপে।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছাত্রজীবন

মিত্র ইনস্টিটিউশন থেকে ম্যাট্রিক পাস করার পর সুভাষ মুখোপাধ্যায় ইন্টারমিডিয়েট পড়ার জন্য আশুতোষ কলেজে ভর্তি হন। এরপরে ১৯৩৯ সালে তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই এ পাশ করেন এবং ১৯৪১ সালে ” কবিতা ভবন ” থেকে কলা বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। যখন যেখানে অন্যায় দেখেছেন, সেখানেই তিনি নিজের লেখার মাধ্যমে প্রতিবাদ করেছেন। তবে তাঁর লেখা ছিল বেশ সহজবোধ্য, ফলে পাঠকদের তাঁর লেখা বুঝতে তেমন সমস্যা হয়নি কখনো।

মার্ক্সবাদী সুভাষ মুখোপাধ্যায়, Marxist Subhash Mukherjee

কর্মজীবনের প্রাথমিক সময়ে সুভাষ মুখোপাধ্যায় যুক্ত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে। ১৯৩২-৩৩ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কিশোর ছাত্রদল-এর সক্রিয় সদস্যরূপে যোগ দেন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। তিনি রাজনৈতিক দিক থেকে মার্ক্সবাদে বিশ্বাসী । সমর সেনের থেকে ” হ্যান্ডবুক অফ্ মার্ক্সীজম ” বই পড়ে তিনি মার্ক্সীয় আদর্শের প্রতি অনুরক্ত হন।

তিনি ১৯৩৯ সালে যুক্ত হল লেবার পার্টি ও পরে কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে। কয়েকবছর পর ১৯৪২ সালে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পদ লাভ করেন, এরপর সুভাষ মুখোপাধ্যায় পার্টির মুখপত্র  ” জনযুদ্ধ ” এর সঙ্গে যুক্ত হন। ক্রমে ১৯৪৬ সাল থেকে ” দৈনিক স্বাধীনতা ” পত্রিকায় সাংবাদিকতার কাজ করতে শুরু করেন তিনি।

মার্ক্সবাদী সুভাষ মুখোপাধ্যায়

দুবছর পর উক্ত পার্টি বেআইনি হিসেবে ঘোষিত হয়, তখন পার্টির অন্যান্য সদস্যদের পাশাপাশি সুভাষ মুখোপাধ্যায়কেও কিছুদিনের জন্য বন্দি করে রাখা হয়। ছাড়া পেয়ে কিছু সময় পর, ১৯৫১ সালে তিনি “পরিচয় ” পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি বজবজে চটকল মজদুর সংগঠনের  দায়িত্বও ছিল তাঁর হাতেই। একসময় স্বাধীন ভারতের আইন অমান্য করার মাধ্যমে গ্রেফতার বরণও করেছিলেন তিনি। ১৯৮১ সালে পার্টির কাজের সঙ্গে নিজের মনের মিল না থাকার কারণে নিজের সদস্য পদ ত্যাগ করে দেন সুভাষ মুখোপাধ্যায়।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সাহিত্য কর্ম, Literary works of Subhash Mukhopadhyay

 সুভাষ মুখোপাধ্যায় রচিত প্রথম গদ্য ছিল ” কথিকা “, এটিই ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৯৩৩ –৩৪ সালে সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালীন সত্যভামা ইনস্টিটিউশনের স্কুল ম্যাগাজিন ” ফুগু ” তে এটি প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ ছিল ” পদাতিক “, যার জনপ্রিয়তার জন্য তিনি ” পদাতিকের কবি ” নামে পরিচিত হন।

এছাড়াও তিনি বেশ কিছু উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনী, অনুবাদ রচনা, অর্থনৈতিক রচনাবলী ইত্যাদি লিখেছিলেন। তাঁর আত্মজীবনমূলক রচনা ছিল ঢোলগোবিন্দের আত্মদর্শন। অন্যদিকে ছোটোদের জন্য লিখে গেছেন বহু কিশোর সাহিত্য। জীবদ্দশায় তিনি রচনা করে গেছেন বহু কবিতা। কথ্যরীতিতে রচিত তাঁর কবিতায় ছিল ব্যঙ্গ, সংহত আবেগের প্রকাশ ও নিপুণ শিল্পকলার অভিপ্রকাশ। 

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সাহিত্য কর্ম

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত গ্রন্থাবলি, Books written by Subhash Mukhopadhyay

কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল :

পদাতিক (১৯৪০), অগ্নিকোণ (১৯৪৮), চিরকুট (১৯৫০), ফুল ফুটুক (১৯৫৭), যত দূরেই যাই (১৯৬২), কাল মধুমাস (১৯৬৬), এই ভাই (১৯৭১), ছেলে গেছে বনে (১৯৭২), একটু পা চালিয়ে ভাই (১৯৭৯), জল সইতে (১৯৮১), চইচই চইচই (১৯৮৩), বাঘ ডেকেছিল (১৯৮৫), যা রে কাগজের নৌকা (১৯৮৯), ধর্মের কল (১৯৯১)।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত কবিতা সংকলন, Collection of poems written by Subhash Mukhopadhyay

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ), সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৭০), সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কাব্যসংগ্রহ, প্রথম খণ্ড (১৩৭৯ বঙ্গাব্দ), সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কাব্যসংগ্রহ, দ্বিতীয় খণ্ড (১৩৮১ বঙ্গাব্দ), কবিতাসংগ্রহ ১ম খণ্ড (১৯৯২), কবিতাসংগ্রহ ২য় খণ্ড (১৯৯৩), কবিতাসংগ্রহ ৩য় খণ্ড (১৯৯৪), কবিতাসংগ্রহ ৪র্থ খণ্ড (১৯৯৪)।

অনুবাদ কবিতা, translated poetry 

নাজিম হিকমতের কবিতা (১৯৫২), দিন আসবে (১৩৭৬ বঙ্গাব্দ, নিকোলো ভাপৎসারভের কবিতা), পাবলো নেরুদার কবিতাগুচ্ছ (১৩৮০ বঙ্গাব্দ), ওলঝাস সুলেমেনভ-এর রোগা ঈগল (১৯৮১ বঙ্গাব্দ), নাজিম হিকমতের আরো কবিতা (১৩৮৬ বঙ্গাব্দ), পাবলো নেরুদার আরো কবিতা (১৩৮৭ বঙ্গাব্দ), হাফিজের কবিতা (১৯৮৬), চর্যাপদ (১৯৮৬), অমরুশতক (১৯৮৮)।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত ছড়া, rhymes written by Subhas Mukhopadhyay 

  • মিউ-এর জন্য ছড়ানো ছিটানো (১৯৮০)।
  • সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত কবিতা সম্পর্কিত গদ্যরচনা :
  • কবিতার বোঝাপড়া, টানাপোড়েনের মাঝখানে।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত ছড়া

রিপোর্টাজ এবং ভ্রমণসাহিত্য সমূহ, Reportage and travelogues

আমার বাংলা (১৯৫১), যেখানে যখন (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ), ডাকবাংলার ডায়েরী (১৯৬৫), নারদের ডায়েরী (১৩৭৬ বঙ্গাব্দ), যেতে যেতে দেখা (১৩৭৬ বঙ্গাব্দ), ক্ষমা নেই (১৩৭৮ বঙ্গাব্দ), ভিয়েতনামে কিছুদিন (১৯৭৪), আবার ডাকবাংলার ডাকে (১৯৮৪), টো টো কোম্পানী (১৯৮৪), এখন এখানে (১৯৮৬), খোলা হাতে খোলা মনে (১৯৮৭)।

অর্থনৈতিক রচনাবলী সমূহ, Economic Essays

ভূতের বেগার (১৯৫৪, কার্ল মার্ক্স রচিত ওয়েজ লেবার অ্যান্ড ক্যাপিটাল অবলম্বনের)।

অনুবাদ রচনাগুলোর নাম, Name of translated works

মত ক্ষুধা (১৯৫৩, ভবানী ভট্টাচার্যের সো মেনি হাঙ্গার্স উপন্যাসের অনুবাদ), রোজেনবার্গ পত্রগুচ্ছ (১৯৫৪), ব্যাঘ্রকেতন (নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জীবন ও কর্মভিত্তিক একটি অনুবাদ), রুশ গল্প সঞ্চয়ন (১৯৬৮), ইভান দেনিসোভিচের জীবনের একদিন (১৯৬৮), চে গেভারার ডায়েরী (১৯৭৭), ডোরাকাটার অভিসারে (১৯৬৯, শের জঙ্গের ট্রায়াস্ট উইথ টাইগার্স অবলম্বনে), আনাফ্রাঙ্কের ডায়েরী (১৯৮২), তমস (১৩৯৫ বঙ্গাব্দ, ভীষ্ম সাহানীর উপন্যাসের অনুবাদ)।

সুভাষ মুখোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, Novels written by Subhash Mukhopadhyay

হাংরাস (১৯৭৩), কে কোথায় যায় (১৯৭৬)। ‘কমরেড কথা কও'(১৯৯০)

জীবনীমূলক রচনাবলী, Biographical essays

জগদীশচন্দ্র (১৯৭৮), আমাদের সবার আপন ঢোলগোবিন্দের আত্মদর্শন (১৯৮৭), ঢোলগোবিন্দের এই ছিল মনে।

উল্লেখযোগ্য শিশু ও কিশোর সাহিত্য রচনা, Notable Children’s and Juvenile Literature

নীহাররঞ্জন রায় রচিত বাঙ্গালীর ইতিহাস গ্রন্থের কিশোর সংস্করণ (১৯৫২), অক্ষরে অক্ষরে আদি পর্ব (১৯৫৪), কথার কথা (১৯৫৫), দেশবিদেশের রূপকথা (১৯৫৫), বাংলা সাহিত্যের সেকাল ও একাল (১৯৬৭), ইয়াসিনের কলকাতা (১৯৭৮)।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত সম্মান ও স্বীকৃতি, awards and recognition 

সাহিত্য শিল্পী হিসেবে বিভিন্ন কর্ম তাঁর ঝুলিতে এনে দিয়েছিল বেশ কিছু পুরস্কার ও সম্মাননা। ১৯৬৪ সালে তাঁকে সম্মানিত করা হয় ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান সাহিত্য একাডেমী পুরস্কারে। এছাড়াও ১৯৯১ সালে তিনি পিয়েছিলেন জ্ঞানপিঠ পুরস্কার। কবির প্রাপ্ত অন্যান্য পুরস্কারও হল :

  • ১৯৭৭ সালে অ্যাফ্রো-এশিয়ান লোটাস প্রাইজ; 
  • ১৯৮২ সালে কুমারন আসান পুরস্কার;
  • ১৯৮২ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রদত্ত মির্জো টারসান জেড পুরস্কার;
  • ১৯৮৪ সালে আনন্দ পুরস্কার এবং সোভিয়েত ল্যান্ড নেহরু পুরস্কার।
  • ১৯৯৬ সালে ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মাননা সাহিত্য অকাদেমী ফেলোশিপ পান সুভাষ মুখোপাধ্যায়। 
  • এছাড়াও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে তাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেশিকোত্তম দ্বারা সম্মানিত করেছিল ।
  • অন্যদিকে প্রগ্রেসিভ রাইটার্স ইউনিয়নের ডেপুটি সেক্রেটারি হিসেবেও নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৮৩ সালে অ্যাফ্রো-এশীয় লেখক সংঘের সাধারণ সংগঠক নির্বাচিত হন কবি। তাছাড়া ১৯৮৭ সাল থেকে তিনি সাহিত্য অকাদেমির একজিকিউটিভ বোর্ডের সদস্য ছিলেন। কবির মৃত্যুর পর ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর কলকাতা মেট্রোর নিউ গড়িয়া স্টেশনটির নাম কবির নামে উৎসর্গ করা হয়, উক্ত স্টেশনটি বর্তমানে “কবি সুভাষ মেট্রো স্টেশন” নামে পরিচিত।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের প্রাপ্ত সম্মান ও স্বীকৃতি,

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের জীবনাবসান, Death of Subhas Mukhopadhyay 

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু হয় ২০০৩ সালের ৮ ই জুলাই। যকৃৎ ও হৃদপিণ্ডের অসুস্থতার কারণে দীর্ঘকাল রোগে ভুগছিলেন তিনি। কলকাতায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৮৪ বছর।

শেষ কথা, Conclusion 

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের নিজের কবিতার বাচনভঙ্গি সহজ, সরল ও সাধারণ রেখেছিলেন। লেখায় প্রচলিত ভাষা, শব্দ, বাগবিধিকেও তিনি স্বচ্ছন্দে এবং সহজভাবে ব্যবহার করেছেন। তাঁর লেখা নতুন প্রজন্মের বহু লেখককে অনুপ্রাণিত করে। তিনি হয়তো আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তাঁর লেখা কবিতা এবং অন্যান্য রচনাগুলো মাধ্যমে তিনি সর্বদাই আমাদের স্মরণে থেকে যাবেন।

Frequently Asked Questions:

পদাতিক কবি কাকে বলা হয়?

সুভাষ মুখোপাধ্যায়।

সুভাষ মুখোপাধ্যায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কি?

পদাতিক।

Contents show

Oindrila Banerjee

Oindrila Banerjee, a master's graduate in Modern History from Calcutta University, embodies a diverse range of passions. Her heart resonates with the rhythm of creative expression, finding solace in crafting poetic verses and singing melodies. Beyond her academic pursuits, Oindrila has contributed to the educational realm, serving as a teachers' coordinator in a kindergarten English medium school. Her commitment to nurturing young minds reflects her belief in the transformative power of education. Oindrila's guiding principle in life, encapsulated in the motto, "There are two ways of spreading light: to be the candle or the mirror that reflects it,"

Recent Posts