মিঠাই সিরিয়াল বাংলা, Bengali serial Mithai details 

মিঠাই সিরিয়াল বাংলা

জি বাংলা চ্যানেলে বহুল প্রচারিত একটি ভারতীয় বাংলা টেলিভিশন ধারাবাহিক হলো মিঠাই। জি বাংলায় ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি প্রথমবার টেলিভিশনে এর সম্প্রচার শুরু হয়। টিভি ছাড়া এটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম জি৫-এ উপলব্ধ। এই ধারাবাহিকের মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌমিতৃষা কুন্ডু এবং আদৃত রায়।

মিঠাই ধারাবাহিকের নেপথ্যে, Behind the scenes of Mithai series

  • মিঠাই ধারাবাহিকের নির্মাতা/চিত্রনাট্য/গল্প লেখক : শাশ্বতী ঘোষ
  • পরিচালক : রাজেন্দ্র প্রসাদ দাস, রূপক দে। 
  • সৃজনশীল পরিচালক :  শাশ্বতী ঘোষ
  • উদ্বোধনী সঙ্গীত ও সমাপনী সঙ্গীত এর সুরকার : শুভম মৈত্র
  • পর্বের সংখ্যা : ৮৭৫
  • নির্বাহী প্রযোজক : কৃশানু গঙ্গোপাধ্যায়, প্রিয়াঙ্কা শেঠ, অনুরাধা ঘোষ
  • প্রযোজক : জি বাংলা
  • নির্মাণের স্থান : কলকাতা ভারত লক্ষ্মী স্টুডিও
  • চিত্রগ্রাহক : শান্তু দত্ত
  • সম্পাদক : যীশু নাথ ও বিপ্লব মন্ডল
মিঠাই ধারাবাহিকের নেপথ্যে

মিঠাই ধারাবাহিকের পটভূমি বর্ণনা, Background description of Mithai series

মিঠাই ধারাবাহিকের মূল চরিত্র মিঠাই একজন মিষ্টি বিক্রেতা। সে সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের জন্য মিষ্টি বিক্রি করতে মোদক পরিবারে যায় এবং সময়ের সাথে সাথে পরিবারের সদস্যের মতো তাদের সাথে বন্ধন তৈরি করে। মিঠাই এর বিয়ে ঠিক হলে, সে নিজের বিয়ে থেকে মোদক পরিবারে অর্থাৎ মনোহরায় পালিয়ে যায় এবং পরবর্তীতে সিদ্ধেশ্বরী মোদক অর্থাৎ দাদু মিঠাইকে সিদ্ধার্থের সাথে বিয়ে করানোর সিদ্ধান্ত নেয়। তবে সিদ্ধার্থ তখন মিঠাইকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে দেয়। এর কারণ এই যে সে বিয়েতে বিশ্বাস করে না।

তারপর দাদু মিঠাইকে সোমের সাথে বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু কোনো কারণে সোম বিয়ের মণ্ডপ থেকে চলে যায় এবং দাদাইয়ের সম্মান বাঁচাতে গিয়ে সিড মিঠাইকে বিয়ে করে। কিন্তু বিয়ের পর মিঠাইয়ের দাম্পত্য জীবন সিডের উদাসীনতা এবং তোর্ষার হস্তক্ষেপে ব্যাহত হয়। তবে কিছু সময় পর সিড মিঠাইকে তার স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করে। তখন তোর্ষা মিঠাই থেকে প্রতিশোধ নিতে সোমকে বিয়ে করে এবং মোদক বাড়িতে বৌমা হিসেবে প্রবেশ করে। এদিকে ধীরে ধীরে, সিড এবং মিঠাই এর মধ্যেও প্রেম জেগে ওঠে।

মিঠাই ধারাবাহিকের পটভূমি বর্ণনা

তারপর তাদের পুত্র সন্তান শাক্য জন্ম নেয়। শাক্যর যখন প্রায় তিন বছর তখন কোনোভাবে একটি গোডাউনে আগুন লেগে যায়, সেখানে মিঠাই ছিল। এই ঘটনায় দেখানো হয় যে মিঠাই সেখানে আটকা পড়ে গেছে কিন্তু মিঠাইয়ের লাশ দেখানো হয়নি। সবাই মেনে নেয় যে মিঠাই আর জীবিত নেই।

এইসব ঘটনার কয়েক বছর পরের অংশ হিসেবে দেখানো হয় যে,  মিঠাইয়ের মতো দেখতে মিঠি বিশ্বাস নামের একটি মেয়ে তার বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে তার প্রেমিকের সাথে বিয়ে করতে। কিন্তু প্রেমিকের কাছে গিয়ে দেখে যে, তার প্রেমিক অন্য মেয়ের সাথে আছে। তখন সে ভাবে যে, এখন আবার বাড়িতে ফিরে গেলে তার বাবা অনেক বকাঝকা করবে।

তাই সে ভয়ে বাড়ি ফিরে যায়নি। সে টাকা উপার্জন করার জন্য কাজ খুঁজতে শুরু করে। এদিকে শাক্যর জন্য গৃহশিক্ষকের খোঁজ করছিলেন মোদক পরিবার। তাই সে শাক্যর গৃহশিক্ষক হয়ে ওই বাড়িতে যায়। তখন মিঠির সাথে শাক্যর বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায়। সময়ের সাথে মিঠি মনোহরার সাথে জড়িয়ে পড়ে । ক্রমে পরিবারের লোকজন মিঠির সাথে সিডের বিয়ে দেয়। কিন্তু এর কিছুদিন পর মিঠাইকে পাওয়া যায়। দেখানো হয় যে সে স্মৃতি হারিয়েছে। এবং সিদ্ধার্থ এবং মিঠাই এর একটি মেয়ে আছে।

ধারাবাহিকে মিঠিকে দেখতে অবিকল মিঠাইয়ের মতো, যা নিয়ে দর্শক মনে কৌতূহল শুরু হয়ে যায়। দুজনেই প্রাণোচ্ছ্বল, চঞ্চল স্বভাবের মানুষ। তবে লুকের সঙ্গে মিল পাওয়া গেলেও পোশাক-আশাক, চলন-বলন, হুরহুর ইংলিশের বদলে সঠিক এবং স্পষ্ট উচ্চারণে ইংরেজি বলায় অনেক পার্থক্য রয়েছে। তবুও দর্শক মিঠিকেই মিঠাই বলে মনে করছেন। মিঠাই ধারাবাহিকের কাহিনী ক্রমে দর্শকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং এটি জি বাংলার অন্যতম ধারাবাহিক হয়ে যায়। এতে দেখানো সৃজনশীল ঘটনাবলী ও বিভিন্ন চরিত্র দর্শকদের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয়।

মিঠাই ধারবাহিকের অভিনেতা, Mithaai serial actors  

জি বাংলার জনপ্রিয় মিঠাই ধারবাহিকে অভিনয় করেছেন :

  • সৌমিতৃষা কুন্ডু, যিনি এই ধারাবাহিকের মূল চরিত্র। তিনি এখানে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছেন। মিঠাই দাস মোদক এবং মিঠি বিশ্বাস ব্যানার্জি উভয় চরিত্র রূপদান করেছেন। তিনি সুদীপ ও পার্বতীর একমাত্র কন্যা; সিদ্ধার্থের স্ত্রী; হুগলীর প্রাক্তন মিষ্টি বিক্রেতা, সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের মিষ্টিবিক্রেতা। অন্যদিকে মিঠি বিশ্বাস ব্যানার্জির চরিত্রে সৌমিতৃষা কুন্ডু-সিদ্ধার্থের প্রাক্তন স্ত্রী যাকে মিঠাইয়ের মত দেখতে;মহেন্দ্রের একমাত্র কন্যা;রোহিতের স্ত্রী;শাক্যের গৃহশিক্ষক।
  • সিদ্ধার্থ মোদক ওরফে সিড/ সিডি / উচ্ছে বাবু চরিত্রে আদৃত রায় – ধারাবাহিকে তিনি সমরেশ এবং আরতির পুত্র; সোমের ছোট ভাই, শ্রীতমার বড় ভাই; মিঠাইয়ের স্বামী ; একটি কর্পোরেট কোম্পানির প্রাক্তন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ এবং সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের বিপণন ও বিক্রয় বিভাগের প্রধান।
  • শাক্য মোদকের চরিত্রে ধৃতিষ্মান চক্রবর্তী – মিঠাই এবং সিদ্ধার্থের ছেলে, মিঠির ছাত্র এবং সৎপুত্র; প্রয়াত আরতি ও সমরেশের নাতি।
  • মিষ্টি মোদকের চরিত্রে অনুমেঘা কাহালি – মিঠাই এবং সিদ্ধার্থের মেয়ে, প্রয়াত আরতি ও সমরেশের নাতনী।
মিঠাই ধারবাহিকের অভিনেতা

অন্যান্য চরিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ;

  • সিদ্ধেশ্বর মোদক (দাদু বা দাদাই) / সিধু চরিত্রে বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী – তিনি সোমদেব, শ্রীনন্দ, সিদ্ধার্থ, সন্দীপ, শ্রীতমা, শ্রীনিপার দাদা; সামু, অমু আর অপার বাবা; মোদক পরিবারের প্রধান এবং সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের মালিক।
  • সুষমা মোদক চরিত্রে স্বাগতা বসু – তিনি সোমদেব, শ্রীনন্দ, সিদ্ধার্থ, সন্দীপ, শ্রীতমা, শ্রীনিপার ঠাম্মি বা দিম্মা; সমু, অমু আর অপার মা; মোদক পরিবারের কর্ত্রী।
  • সমরেশ মোদক ওরফে সামু চরিত্রে কৌশিক চক্রবর্তী – তিনি প্রয়াত আরতির স্বামী; অনুরাধার স্বামী, সিদ্ধার্থ এবং শ্রীতমার বাবা; তোর্ষা, মিঠাই এবং রাতুলের শ্বশুর, শাক্যের পিতামহ; নন্দার মামা, অমু ও অপার বড় ভাই।
  • প্রয়াত আরতি মোদকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ময়না মুখোপাধ্যায়– যিনি সমরেশের প্রয়াত স্ত্রী; সোমদেবের প্রয়াত দত্তক মা, সিদ্ধার্থ এবং শ্রীতমার প্রয়াত মা, পার্বতীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু; তোর্ষা, মিঠাই এবং রাতুলের প্রয়াত শাশুড়ি, শাক্যের প্রয়াত ঠাকুমা।
  • অনুরাধা মোদক ওরফে অনু চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিদীপ্তা চক্রবর্তী – তিনি একজন বিখ্যাত ইন্টেরিয়র ডিজাইনার, ললিতার মেয়ে, সমরেশের দ্বিতীয় স্ত্রী; সোমদেব, সিদ্ধার্থ এবং শ্রীতমার সৎমা, তোর্ষা, মিঠাই এবং রাতুলের সৎ শাশুড়ি।
  • শ্রীতমা মিত্র ওরফে শ্রীয়ের চরিত্রে দেখা গেছে দিয়া মুখোপাধ্যায়কে –যিনি রাতুলের স্ত্রীর; আরতি ও সমরেশের মেয়ে; অনুরাধার সৎ কন্যা; সোমদেব এবং সিদ্ধার্থের ছোট বোন; নন্দা, স্যান্ডি এবং নিপার চাচাতো বোন, মিঠাই এবং রাজীবের শ্যালিকা।
  • রাতুল মিত্রের চরিত্রে দেখা যায় উদয় প্রতাপ সিং কে, যিনি শ্রীর স্বামী; রাজীবের ছোট ভাই; সোমদেব, সিদ্ধার্থ, নন্দা, স্যান্ডি, নিপার শ্যালক, ধারার ছোট মামাতো ভাই, মিঠাইয়ের ভালো বন্ধু, শাক্যের ছোট মামা।
  • শ্রীনন্দা মিত্র ওরফে নন্দা প্রিয়ম চক্রবর্তী চরিত্রে অভিনয় করেছেন কৌশাম্বী চক্রবর্তী- ধারাবাহিকে তিনি রাজীবের স্ত্রী; রাতুলের বৌদি; সোমদেবের ছোট চাচাতো বোন; সিদ্ধার্থ, শ্রীতমা, স্যান্ডি এবং নিপার বড় মামাতো বোন, ধারার বড় মামাতো বোন।
  • রাজীব মিত্রের চরিত্রে ছিলেন সৌরভ চট্টোপাধ্যায় – যিনি নন্দার স্বামী; রাতুলের বড় ভাই; ধারার মামাতো ভাই, শাক্যের মামা।
  • তোর্ষা রায় ওরফে টেস চরিত্রে ছিলেন তন্বী লাহা রায় – যিনি সোমের স্ত্রী, সিদ্ধার্থের প্রাক্তন বন্ধু এবং সহকর্মী, রেবতির মেয়ে, মিঠাইয়ের প্রাক্তন প্রতিদ্বন্দ্বী এবং পিসিজি কলকাতা শাখার প্রধান, মোদক পরিবারের জ্যেষ্ঠ পুত্রবধূ, শাক্যের জেঠিমা।
  • সোমদেব মোদক ওরফে সোম চরিত্রে অভিনয় করেন ধ্রুবজ্যোতি সরকার – ধারাবাহিকে তিনি তোর্ষার স্বামীর; ত্রিদিবেশ ও জয়িতার পুত্র; সমরেশ এবং আরতির দত্তক পুত্র, সিদ্ধার্থ এবং শ্রীতমার বড় ভাই।
  • পিঙ্কি মোদকের চরিত্রে দেখা যায় অনন্যা গুহকে – যিনি স্যান্ডির স্ত্রী; ওমি এবং আদিত্যের ছোট বোন, শাক্যের কাকী।
  • শ্রীনিপা বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে নীপার চরিত্রে ছিলেন ঐন্দ্রিলা সাহা – যিনি সোমদেব, সিদ্ধার্থ, শ্রীতমা, নন্দার ছোট চাচাতো বোন, স্যান্ডির ছোট বোন, পিঙ্কির শ্যালিকা, রুদ্রের স্ত্রী।
  • এসিপি রুদ্রদেব বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে রুদ্র/রুডি হিসেবে অভিনয় করেন ফাহিম মির্জা –তিনি সিদ্ধার্থের সবচেয়ে ভালো বন্ধু, মিঠাইয়ের ঘোষিত ভাই, নিপার স্বামী, স্যান্ডির শ্যালক।
  • অমরেশ মোদক ওরফে অমুর চরিত্রে দেখা যায় সন্দীপ চক্রবর্তীকে– যিনি সুলতার স্বামী; সোমদেব, সিদ্ধার্থ এবং শ্রীতমার কাকা, নন্দার মামা, সোমুর ছোট ভাই, অপার বড় ভাই, স্যান্ডি এবং নীপার বাবা, পিংকি এবং রুদ্রের শ্বশুর।
  • সুলতা মোদকের চরিত্রে ছিলেন লোপামুদ্রা সিনহা – তিনি অমুর স্ত্রী।
  • অপরাজিতা বসু ওরফে অপা/খুকি চরিত্রে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়– তিনি অমুর ছোট বোন।
  • ব্রতিন বসু চরিত্রে ছিলেন অরিজিৎ চৌধুরী/
  • রাজা চট্টোপাধ্যায় – ধারাবাহিকে তিনি অপার স্বামী ; সোমদেব, সিদ্ধার্থ, শ্রীতমা, স্যান্ডি, নীপার মামা, নন্দার বাবা, রাজীবের শ্বশুর।
  • বসুন্ধরা বসু ওরফে ধারা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরকোজা আচার্য – একজন আইপিএস অফিসার; রুদ্রের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, রাজীব এবং রাতুলের মামাতো বোন।
  • প্রয়াত পার্বতী দাস চরিত্রে বনি মুখোপাধ্যায়- প্রয়াত সুদীপের স্ত্রী; মিঠাইয়ের মা, সিদ্ধার্থের শাশুড়ি, আরতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
  • গুলতি চরিত্রে দেবর্ষি চট্টোপাধ্যায় – মিঠাইয়ের ছোট চাচাতো ভাই, শাক্যের মামা।
  • শাশ্বতী দাস চরিত্রে চরিত্রে সুচন্দ্রা বন্দ্যোপাধ্যায় -গুলতির মা।
  • গৌর দাসের চরিত্রে অর্ণব ভদ্র – মিঠাইয়ের কাকা; গুলতির বাবা।
  • রেবতি রায়ের চরিত্রে অদিতি চট্টোপাধ্যায় – তোর্ষার মা, একজন আইনজীবী, সোমদেবের শাশুড়ি।
  • আদিত্য আগরওয়ালের চরিত্রে নীল চট্টোপাধ্যায় – সিদ্ধার্থের ছোটবেলার বন্ধু এবং মোদক পরিবারের ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বী; মিস্টার আগরওয়ালের বড় ছেলে, ওমি এবং পিঙ্কির বড় ভাই।
  • রোশন বাজাজ চরিত্রে শুভজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • অরুণেশ ঘোষের চরিত্রে নীলাদ্রি লাহিড়ী – যিনি প্রাক্তন পিসিজি কলকাতা শাখা প্রধান এবং সিদ্ধার্থের প্রাক্তন বস৷
  • মিসেস চট্টোপাধ্যায় চরিত্রে সুদেষ্ণা রায় – ধারাবাহিকে তিনিএক্সেল ইংলিশ একাডেমীতে ইংরেজি শিক্ষক।
অন্যান্য চরিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে

পরিশেষে, Conclusion 

মিঠাই ধারাবাহিকের গল্পটি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মিষ্টি, প্রেম এবং সুখ-দুঃখের মধ্যে পারিবারিক বন্ধনকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে। পারিবারিক সম্পর্কগুলোর মধ্যে ওঠা নামা কেনো হয় এবং এগুলো কিভাবে সামলে নিতে হয় সেই সবকিছুই দেখা যায় এই নাটকে। এটি জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিকের মধ্যে অন্যতম।

Oindrila Banerjee

Oindrila Banerjee, a master's graduate in Modern History from Calcutta University, embodies a diverse range of passions. Her heart resonates with the rhythm of creative expression, finding solace in crafting poetic verses and singing melodies. Beyond her academic pursuits, Oindrila has contributed to the educational realm, serving as a teachers' coordinator in a kindergarten English medium school. Her commitment to nurturing young minds reflects her belief in the transformative power of education. Oindrila's guiding principle in life, encapsulated in the motto, "There are two ways of spreading light: to be the candle or the mirror that reflects it,"

Recent Posts