মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে, দিঘার জগন্নাথ মন্দিরটি ২০২৫ সালের অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ দিনে উদ্বোধন করা হবে। এই ঘোষণাটি দিঘার স্থানীয় বাসিন্দাদের এবং পর্যটকদের মধ্যে আনন্দের ঢেউ তুলেছে।
এখানে কিছু অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া হলো:
![মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন](https://okbangla.com/wp-content/uploads/2025/02/1000038958-1024x826.jpg)
- সময়কাল: ২০২৫ সালের ৩০শে এপ্রিল এই মন্দিরটির উদ্বোধন হবে।
- বৈশিষ্ট্য: এই মন্দিরটি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে। এটি দিঘার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হতে চলেছে।
- গুরুত্ব: মন্দিরটি তৈরি হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা খুবই আনন্দিত। পর্যটকদের জন্যও এটি একটি নতুন আকর্ষণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
- উদ্বোধন: মন্দিরটি খোলার আগে, কর্তৃপক্ষ সম্ভবত একটি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। এই অনুষ্ঠানে অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্থিত থাকতে পারেন।
এই মন্দিরটি খোলার পর, পর্যটকরা এখানে এসে পূজা দিতে পারবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
এটি দিঘার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হতে চলেছে। পর্যটকদের জন্যও এটি একটি নতুন আকর্ষণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
দিঘা স্টেশনের কাছেই ভগিব্রহ্মপুর মৌজায় ২৫ একর জমির ওপর তৈরি হচ্ছে দিঘার জগন্নাথ মন্দির। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন যে, ২০২৫ সালের অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ দিনে এই মন্দিরটি উদ্বোধন করা হবে। এটি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে। তবে, পুরীর জগন্নাথ মন্দির থেকে এর কিছু বিশেষত্ব রয়েছে। সেগুলো হলো-
![মন্দিরের সৌন্দর্য](https://okbangla.com/wp-content/uploads/2025/02/1000038960.webp)
১. আয়তন: দিঘার মন্দিরটি ২৫ একর জমির উপর নির্মিত।
২. প্রবেশপথ: দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বারটির নাম হবে ‘চৈতন্যদ্বার’। এখানে চৈতন্যদেবের মূর্তি ও তাঁর অন্তর্ধানের দৃশ্য তুলে ধরা হবে।
৩. অন্যান্য স্থাপনা: দিঘার মন্দিরে জগন্নাথধাম ছাড়াও স্বর্গদ্বার, মা বিমলা (লক্ষ্মীমাতা) মন্দির এবং রাধাকৃষ্ণ মন্দির থাকবে।
৪. রথযাত্রা: পুরীর মতোই দিঘায় মহাসমারোহে রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।
৫. ধ্বজা: পুরীর মন্দিরের আদলে এখানেও প্রতিদিন ধ্বজা তোলা হবে।
৬. ট্রাস্টি বোর্ড: মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডে ১৫ থেকে ২০ জন সদস্য থাকবেন।
এই মন্দিরটি তৈরি হওয়ার পর, দিঘা পর্যটকদের জন্য একটি নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠবে এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হিসেবে গণ্য হবে।