নোয়াখালী জেলা হল বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি জেলা, এটি দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যার দিক থেকে বিবেচনা করলে নোয়াখালী বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা। আজকের এই প্রতিবেদনে উক্ত জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
নোয়াখালী জেলার ইতিহাস, History of Noakhali district
বর্তমান নোয়াখালী জেলা পূর্বে ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর অঞ্চল হিসেবে গঠিত ছিল, যা বর্তমানে বৃহত্তর নোয়াখালী নামে পরিচিত। জেলা প্রথা প্রবর্তনের পূর্বে এটি বর্তমান কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লক্ষ্মীপুর ও চাঁদপুরের সমন্বয়ে গঠিত সমতট জনপদের অংশ ছিলো। ১৭৭৩ সালে জেলা প্রথা প্রত্যাহার করে প্রদেশ প্রথা প্রবর্তন করা হলে বাংলাদেশের জেলাগুলোকে করা হয় প্রদেশের অফিস।
জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ১৭৮৭ সালে, তখন সমগ্র বাংলাদেশকে ১৪টি জেলায় ভাগ করা হয়। এ ১৪টির মধ্যে ভুলুয়া নামে একটি জেলা ছিল। পরে ১৭৯২ সালে ত্রিপুরা (বর্তমান কুমিল্লা) নামে একটি নতুন জেলা সৃষ্টি করে ভুলুয়াকে তার অন্তর্ভুক্ত করা হয়; তখন শাহবাজপুর (বর্তমান ভোলা), হাতিয়া, নোয়াখালীর মূল ভূখণ্ড, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, ত্রিপুরার কিছু অংশ, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মীরসরাই নিয়ে গঠিত ছিল উক্ত ভুলুয়া পরগনা। ১৮৬৮ সালে ভুলুয়া জেলাকে নোয়াখালী জেলা হিসেবে নামকরণ করা হয়। নোয়াখালী বাংলাদেশের একমাত্র জেলা যার নিজ নামে কোন শহর নেই।
নোয়াখালী জেলার বর্তমান নাম কি? What is the present name of Noakhali district?
১৮২১ সাল পর্যন্ত ভুলুয়া (বর্তমান নোয়াখালী) ত্রিপুরা জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। পরবর্তীতে, ১৮২১ সালে ভুলুয়া নামে স্বতন্ত্র জেলা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অঞ্চলকে ত্রিপুরা জেলা হতে আলাদা করা হয়। ১৮৬৮ সালে ভুলুয়া জেলাকে নোয়াখালী জেলা নামকরণ করা হয়।
১৫০০ শতকের শেষের দিকে ত্রিপুরা জেলার পাহাড় থেকে প্রবাহিত এক ডাকাতিয়া নদীর জলে ভুলুয়ার উত্তর পূর্বাঞ্চল প্লাবিত হয়। এতে ফসলের জমি, ঘরবাড়ি সহ গৃহপালিত পশু পাখির ব্যাপক ক্ষতি হয়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রান পেতে ১৬৬০ সালে সোনাইমুড়ী ও চৌমুহনী হয়ে মেঘনা এবং ফেনী নদীর দিকে প্রবাহিত করে এক বিশাল খাল খনন করা হয়।
এই খাল জলের প্রবাহকে ডাকাতিয়া নদী হতে রামগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চৌমুহনী হয়ে মেঘনা এবং ফেনী নদীর দিকে প্রবাহিত করে। নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় এই বিশাল খালকে ‘নোয়া’ (নতুন) ‘খাল’ বলা হত। কালের বিবর্তনে ‘ভুলুয়া’ নামটি পরিবর্তিত হয়ে ১৬৬৮ সালে নোয়াখালী নামে পরিচিত হয়।
নোয়াখালী কোথায় অবস্থিত? Where is Noakhali situated?
নোয়াখালী বাংলাদেশের অন্তর্গত একটি স্থান। 1946 সালে, এটি অবিভক্ত ভারতের প্রদেশ পূর্ববাংলার অন্তর্গত ছিল, যে সময়ে মুসলিম লীগ দ্বারা শাসিত হয়েছিল, যার প্রধান ছিলেন এস সোহরাওয়ার্দী।
নোয়াখালী কোন ধরনের শহর? What type of city is Noakhali?
নোয়াখালী হল বন্দর শহর , যা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত। এটি মেঘনা নদীর মোহনার কাছে অবস্থিত, যে নদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
বৃহত্তর নোয়াখালীর আয়তন কত এবং বাংলাদেশের এর অবস্থান ? What is the area of Greater Noakhali and its location in Bangladesh?
নোয়াখালী জেলার মোট আয়তন ৪২০২.৭০ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°০৭’ থেকে ২৩°০৮’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৫৩’ থেকে ৯১°২৭’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে নোয়াখালী জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৭১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১৩৬ কিলোমিটার। জেলাটির উত্তর দিকে কুমিল্লা জেলা ও চাঁদপুর জেলা, দক্ষিণ অংশে আছে মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগর, পূর্ব দিকে চট্টগ্রাম জেলা ও ফেনী জেলা, পশ্চিম দিকে আছে লক্ষ্মীপুর জেলা ও ভোলা জেলা।
নোয়াখালীর সবচেয়ে বড় উপজেলা কোনটি? Which is the largest sub district of Noakhali?
নোয়াখালী জেলা ৯টি উপজেলা, ১০টি থানা, ৮টি পৌরসভা, ৯৩টি ইউনিয়ন, ৮৮২টি মৌজা, ৯৬৭টি গ্রাম ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
বেগমগঞ্জ উপজেলা বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। সোনাইমুড়ি বিভক্ত হওয়ার আগে এটি ছিল জনসংখ্যার দিক থেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা।
নোয়াখালী জেলার অন্তর্গত নদ-নদী, Rivers present in Noakhali district
বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলার প্রধান নদী হল মেঘনা। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য নদীর মধ্যে আছে ডাকাতিয়া ও ছোট ফেনী নদী।
নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত ? What is Noakhali famous for?
নোয়াখালী জেলা বিভিন্ন ধরনের পিঠার জন্য বিখ্যাত। যেমন: পাটিসাপটা পিঠা,মেরা পিঠা,ছাইন্না পিঠা ইত্যাদি। এছাড়া বাংলাদেশের বৃহত্তর নদী মেঘনা নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত।
নোয়াখালী বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কে? Who is the freedom fighter who received the title of Noakhali Veer Shrestha?
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক দেয়া হয়েছে । মোহাম্মদ রুহুল আমিন ১৯৩৫ সালে নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার বাঘপাঁচড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আজহার পাটোয়ারী এবং মায়ের নাম জোলেখা খাতুন।
ভারত বিভাজনের সময় নোয়াখালী কেন খবরে ছিল? Why was Noakhali in the news during the partition of India?
1946 সালের 10 অক্টোবর, দাঙ্গাকারীরা বাংলার নোয়াখালী এবং টিপরাহ জেলাগুলিকে (বর্তমান বাংলাদেশে) ঘিরে ফেলে, যেখানে হিন্দু সম্প্রদায়কে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। উপমহাদেশের আধুনিক ইতিহাসে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যা শেষ পর্যন্ত ভারত ভাগের দিকে নিয়ে যায়।
১৯৪৬ সালে নোয়াখালীতে কি হয়েছিল? What happened in Noakhali in 1946?
1946 সালের 10 অক্টোবর নোয়াখালী জেলার উত্তরে রামগঞ্জ থানা এলাকায় সহিংসতা শুরু হয় । সংঘটিত সহিংসতাকে “মুসলিম জনতার সংগঠিত ক্রোধ” হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল।
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা থামাতে মহাত্মা গান্ধী কোন বছর নোয়াখালী সফর করেন?
1946 সালে , মহাত্মা গান্ধী সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বন্ধ করতে নোয়াখালী এবং অন্যান্য দাঙ্গা-বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। মুসলিম লীগের বিভাজনের দাবিতে অস্থিরতার পটভূমিকায় নোয়াখালীতে দাঙ্গা সংঘটিত হয়।
নোয়াখালী জেলার শিক্ষার হার এবং ধর্মীয় স্থান কত? What is the education rate and religious places of Noakhali district?
জেলার শিক্ষার হার ৫১.৩%। শহরের শিক্ষার হার ৬০.৭%। ধর্মঃ জেলার মোট জনসংখ্যার ৯৫.৪২% ইসলাম, ৪.৫২% হিন্দু, ০.০২% খ্রীস্টান, ০.০৩% বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। নোয়াখালী জেলায় ৪১৫৯ টি মসজিদ, ৪৯৭ টি ঈদগাহ, ২৩৯ টি মন্দির, ২ টি প্যাগোডা এবং ১ টি ক্যাথলিক খ্রিস্টান গীর্জা রয়েছে।
নোয়াখালী জেলার শিক্ষা ব্যবস্থা, Education system of Noakhali district
নোয়াখালী জেলার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ :
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় : ১টি
- মেডিকেল কলেজ : ১টি (সরকারি)
- মেডিকেল ট্রেনিং স্কুল : ৫টি (১টি সরকারি)
- নার্সিং কলেজ : ৩টি (১টি সরকারি)
- আইন কলেজ : টি (সরকারি)
- টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট :২টি (১টি সরকারি)
- টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ : ১টি (সরকারি)
- পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট :১টি(বেসরকারি)
- কলেজ : ৩৫টি (৮টি সরকারি)
- মাদ্রাসা : ১৬১টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২৮৯টি (১২টি সরকারি)
- কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : ৫টি
- কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র : ২টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় : ১২৪৩টি
- নোয়াখালী জেলার ঐতিহ্যবাহী খাবার কি? What is the traditional food of Noakhali district?
- নোয়াখালীর মানুষ আতিথেয়তায় অতুলনীয়। আতিথেয়তায় অনন্য এই জেলার কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী খাবারের নাম হলো :
- নারিকেল পুলি পিঠা
- হাঁসের মাংসের মালাইকারি
- মরিচ খোলা
- সেমাই পিঠা
জলবায়ু ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ, Climate and natural disasters
নোয়াখালী জেলায় সারা বছরব্যাপী গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৩৪.৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এই অঞ্চলে বছরে গড় হয় বৃষ্টিপাত ৩৩০২ মিলিমিটার।
১৯৭০ সালের পর থেকে নোয়াখালী জেলা বহুবার ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, টর্নেডো, সাইক্লোন ইত্যাদি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা যায়। ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ঘটে, যায় প্রভাবে প্রায় ১০ লক্ষ লোকের প্রাণহানি ঘটে, যার মধ্যে নোয়াখালী জেলার বহু মানুষ ছিলেন।
নোয়াখালী তে কত থানা? How many police stations in Noakhali?
নোয়াখালী জেলার মোট ৯ টি থানা/উপজেলা সমূহ হলো:
- নোয়াখালী সদর থানা,
- হাতিয়া থানা,
- সুবর্ণচর থানা,
- কবিরহাট থানা,
- কোম্পানীগঞ্জ থানা,
- চাটখিল থানা,
- বেগমগঞ্জ থানা,
- সেনবাগ থানা,
- সোনাইমুড়ী থানা ইত্যাদি।
নোয়াখালী জেলার সর্বশেষ থানা কোনটি? Which is the last police station of Noakhali district?
নোয়াখালী: নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার আওতাধীন নবগঠিত ভাসানচর থানা উদ্বোধন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এটি জেলার দশম থানা। হাতিয়া উপজেলার ৪০০ ইউনিয়নের ছয়টি মৌজা নিয়ে এ নতুন থানা গঠিত হয়।
নোয়াখালী জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ, Places to visit in Noakhali district
নোয়াখালী জেলায় রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান, সেগুলোর নাম হল :
- নোয়াখালী ড্রীম ওয়ার্ল্ড পার্ক, ধর্মপুর।
- দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থা পার্ক, হাতিয়া
- কমলার দিঘী, হাতিয়া
- শাহ আবদুল আজিজ (রঃ) মাজার শরীফ। বারাহীপুর, সদর, নোয়াখালী।
- গাজী এয়াকুব আলী (রঃ) মাজার শরীফ, সেনবাগ।
- নলুয়া মিঞা বাড়ি জামে মসজিদ, সেনবাগ।
- কেশার পাড় দিঘী,সেনবাগ।
- গ্রীন পার্ক,চাতারপাইয়া বাজার সংলগ্ন, সোনাইমুড়ী।
- মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয়
- কল্যান্দি জমিদার বাড়ি
- অরুণ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়
- এয়াকুব আলী ব্যাপারী জামে মসজিদ, সোনাপুর।
- কমলা রাণীর দীঘি,
- কল্যান্দী সার্বজনীন দুর্গা মন্দির
- গান্ধি আশ্রম
- নিঝুম দ্বীপ, হাতিয়া
- নিঝুম দ্বীপ জাতীয় উদ্যান
- নোয়াখালী জিলা স্কুল
- নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ[১৯]
- চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ
- নোয়াখালী সরকারি কলেজ
- পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, নোয়াখালী
- ফকির ছাড়ু মিজি (রহ.) সাহেবের দরগাহ, মাইজদী[১৯]
- সোনাইমুড়ী কালিবাড়ী
- নোয়াখালী দেবালয় মাইজদী
- বজরা শাহী মসজিদ
- বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, সোনাইমুড়ি
- বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
- মহাত্মা গান্ধী জাদুঘর, জয়াগ, সোনাইমুড়ী।
- মাইজদী কোর্ট বিল্ডিং দীঘি
- ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল, চর বাটা
- শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম
- সপ্তগাঁও আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
- স্বর্ণ দ্বীপ, হাতিয়া উপজেলা
- মুছাপুর ক্লোজার
- চেয়ারম্যানঘাট, হাতিয়া
- ঠাকুর রামচন্দ্র দেবের সমাধি আশ্রম, চৌমুহনী।
- গোয়ালখালী বিচ,মোহাম্মদপুর, সুবর্ণচর।
- চৌমুহনী পৌর পার্ক, আলীপুর, চৌরাস্তা।
- চৌমুহনী পৌর মহাশ্মশান, চৌরাস্তা।
- প্রতাপপুর রাজবাড়ী, সেনবাগ।
- কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, চৌমুহনী।
- বাংলাদেশের প্রাচীণ ঐতিহ্য সুবিশাল আকৃতির সুউচ্চ “মঠ”। দশানী টবগা গ্রাম, চাটখিল, নোয়াখালী।
- পশ্চিম নাটেশ্বর মিয়ন হাজী শাহী জামে মসজিদ সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী।
- মোর্শেদ আলম শাহী জামে মসজিদ সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী।
শেষ কথা, Conclusion
মেঘনার অববাহিকায় বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে জন্ম নেওয়া নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিখ্যাত জেলা। এই জেলা সম্পর্কে উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আসা করি আপনারা হয়তো বেশ কিছু জরুরী তথ্য জানতে পেরেছেন।