বিখ্যাত কবিদের রচিত রোমান্টিক কবিতা, Romantic poems written by famous poets in Bengali

বিখ্যাত কবিদের রচিত রোমান্টিক কবিতা

সাধাণত প্রেম ভালোবাসার কবিতাকেই রোমান্টিক কবিতা বলা হয়ে থাকে। কবিতা হল শক্তিশালী অনুভূতির স্বতঃস্ফূর্ত উপচে পড়া। রোমান্টিক বলতে শুধুমাত্র দুজন মানুষের প্রেম সম্পর্কের অনুভূতিকে বোঝায় না, বরং প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা রোমান্টিক কবিতার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য বিখ্যাত কবিগণ বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য রোমান্টিক কবিতা রচনা করেছেন। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এমন আছেন যারা অনলাইনে রোমান্টিক কবিতা খোঁজ করে থাকেন। তাদের উদ্দেশ্যে আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন।

কিছু মনোগ্রাহী রোমান্টিক কবিতা, Some Romantic Poems :

অপেক্ষা

জানিনা তোমায় পাবো কিনা প্রিয় আমি
আমার এ জীবনে হয়তো আর
ভাগ্যে আমার কোনদিনই ছিলে না তুমি
তবু কেন দেখা কুহেলির মত
ক্ষণিকের দেখা দিয়ে কেন মোরে বাঁধিলে তুমি আমায় প্রনয়ের ডোরে,
আশায় তোমার আজও আছি একা-
যদি আসো ফিরে এ অভাগীর নীড়ে|

প্রিয়তমা

হাসির ঝঙ্কার তোর মুগ্ধতা ছড়াই
শতগুনে তোর করা সাজে বড়াই
কঙ্কন তোর যখন তোলে ঝঙ্কার-
হৃদয় আমার যেন তৃষ্ণিত কঙ্কার।
আমি তোর রূপে মজে থাকি
কল্পনাতে শুধু তোর ছবি আঁকি,
কন্ঠ যেন তোর তোলে কলতান
গিটারেতে তুলি সুর, বাধি কিছু গান।
দৃষ্টি যেন তোর বিধে হৃদয়ে
নিজেকে খুঁজে ফিরি যেন হারিয়ে,
তোর পদধ্বনি বারায় হৃদকম্পন
অনুভূতি লুকাতে মোর কত না যতন।
প্রিয়তমা, সত্যি বলছি শোন
তোকে চাই আমার আজীবন,
ফিরিয়ে দিসনা আমায় আজ
হৃদয়ে তোর আমি করতে চাই রাজ।
ভালোবাসি আমি তোকে প্রাণাধিক
সুখে রাখবো আমি তোকে ঠিক,
বাড়িয়ে দে প্রিয়া হাত,
তোর সামনে আমি কিস্তিমাত।
চাঁদনী রাতে প্রেমের কবিতা

চাঁদনী রাতে প্রেমের কবিতা

সন্ধ্যা আকাশে তারার মেলা
চাঁদ মামা দেয় জ্যোৎস্না,
মেঘের ভেলায় পরীরা উড়ে বেড়ায়
গায়ে মেখে চাঁদের জ্যোৎস্না।
চাঁদনী রাতের নিরব আকাশ
জ্যোৎস্না ঢালে মনে,
তোমায় ভালোবাসি আজও বলা হয়নি
তাই হৃদয়ে বৃষ্টি ঝরে।
চাঁদের আলোয় মুখখানি তোমার
যেদিন দেখেছিলাম প্রথম,
তোমার রূপের মুগ্ধ হয়েছি
আমার দুচোখ হয়েছে অবশ।
তোমার রূপের ঝলকানিতে
বুকে ঝড় ওঠে,
তোমায় ভালোবেসে পরিপূর্ণ আমি
সে কথা হৃদয় জানে।
স্বপ্ন আমার তোমার সাথে
দেখব রাতের আকাশ,
চাঁদের আলোয় মুখখানি তোমার
দেখবো মায়া ভরে,
কতটা ভালোবাসি বলবো তোমায়
চাঁদের জ্যোৎস্না মেখে।

ভালোবাসার পূর্ণতা

ভালোবাসা কি বয়স মানে?
কিংবা প্রতিবন্ধকতা?
ভালোবাসা ভালোবাসতে জানে;
কিসের এতো জড়তা?
সময়ের সাথে বাড়লে বয়স,
কমবে প্রেম কে বলেছে?
বৃদ্ধ বেলায়- কথা সরস;
আদিখ্যেতা! কে জেনেছে?
পাকা চুলেও হয় যে খোপা; বেনির গাথুনি-
পাঞ্জাবিতেও লুকনো যায় গাজরা, ফুলের রানী।
ঘামের বিন্দু মুছে আজও বিবর্ণ আচল,
শখ করে আনাও যায় আলতা আর কাজল।
বৃদ্ধ বুকে শ্রান্তি খুজে, বৃদ্ধার আলিঙ্গন,
দুজনেই নীড় খুজে পাই, ছাপিয়ে সকল মহারন।
যুবককালে কদমে কদম যেমন রাখা যায়,
বাড়লে বয়স কদমরা সব ঠিকানা খুজে পায়।
দেহ-মনের সৌন্দর্য সব বয়সে বাড়ে,
অনুভূতির পরিপক্বতা হৃদয় জুড়ে-
ভালোবাসা নেই যে বয়স, নেই যে জড়তা
খাটি ভালোবাসায় মেলে সকল পূর্নতা।
আবদার - শেখ রেজওয়ান নূর

প্রেমের মায়াজাল

বাতাসে ভেসে বেড়ায় প্রেম প্রেম গন্ধ,
ভাবনাতে শিহরিত – আছে যত রন্ধ্র।
নয়নে আঁকা তোর প্রেমময় ছবিটা,
শব্দের মালা গেঁথে লিখি আমি কবিতা।
ছন্দে ছন্দে আমি তোকে বলে যাই,
জুড়ি আমাদের যেন- কৃষ্ণ আর রাই।
সাতজন্ম তোর রাখবো খেয়াল,
তোর প্রেম আমার কাছে যেন মায়াজাল।
অভিমানে ভারি যদি হয় তোর মুখটা,
হাসি ঠিকই আনবো; পেড়িয়ে ঝড়-ঝাপটা।
অভিযোগ খুজতে হাঁপাবে তোর জান,
সুযোগতো দেবোনা থাকতে এ প্রান।
পূরন করবো তোর ইচ্ছে যত,
সুখের ভুবনে প্রেম বাড়বে শত।
দূঃখের স্পর্শ থেকে রাখবো দূরে,
আনন্দতে তোকে আমি রাখবো মুড়ে।
খুটিনাটি খুনসুটি- দিনের শুরু,
স্পর্শে তোর- বুক করে দুরুদুরু।
অগোচরে কেটে যাবে দিন-প্রতিদিন,
এভাবে বাসবো ভালো আমি তোকে চিরদিন।

বিখ্যাত কবিদের রচিত রোমান্টিক কবিতা, Romantic poems written by famous poets :

রোমান্টিক কবিতা

রোমান্টিক কবিতা অধ্যয়ন আমাদের সহানুভূতি এবং স্থিতিস্থাপকতা, আমাদের শ্রেণীবদ্ধকরণ এবং বোঝার অনুভূতি, অনিশ্চয়তা মিটমাট করার ক্ষমতা এবং আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাকে উন্নত করতে পারে। এমনই একটি উল্লেখযোগ্য রোমান্টিক কবিতা হল শেখ রেজওয়ান নূর এর লেখা “আবদার” শিরোনামের কবিতা।

আবদার – শেখ রেজওয়ান নূর

মন আমার উড়ে তোমারই চারপাশে
জানিনা বুঝিনা তোমার মোহে কি আছে।
তোমার আঁচলে সুখের মিছিলে
ডুবে মন রোজ কাটছে সাঁতার।
আমি ফেলতে পারিনা
তোমার কোনো আবদার,
তোমার মিষ্টি কথায় মন
গলে যায় আমার।
সামলাতে সামলাতে মনটা আমার
এতো দূরে এসে নয় ফিরে যাবার।
বোঝাতে বোঝাতে হলাম নাজেহাল
দেবে কি ধরা বল আজ নয় কাল।
হাওয়ায় গুনগুনিয়ে, পৃথিবীকে জানিয়ে
ভালোবাসি কতটা করছি স্বীকার।
তোমার সুবাস গায়ে মাখিয়ে নিলাম
বলোনা কোন টানে তোমার হতে এলাম।
ছোট্ট এ জীবনে যা চেয়েছি
মনেরই মতো শুধু তোমাকে পেয়েছি।
চেয়ে দেখ না সেজেছে নীল আকাশে
রংধনুর রঙে কত না বাহার।

বিষণ্ণতা রোমান্টিক কবিতায় একটি বিশিষ্ট স্থান দখল করে এবং রোমান্টিক কবিদের অনুপ্রেরণার একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। আজিজুল হক রচিত ‘শুধু তারে ভালোবাসা যায়’ কবিতায় কবি প্রেমের বিষন্নতার অনুভূতি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন, যা পাঠকের মন ছুঁয়ে যায়।

শুধু তারে ভালোবাসা যায় – আজিজুল হক

তারে ভালোবাসা যায়
রোদে বৃষ্টিতে যে মানুষ টা তোমার
পাশে থেকে যায়,
হাজারো অবজ্ঞা আর অবহেলায়
যে মানুষ টা শুধু তোমার পাশে থেকে যায়
তারে ভালোবাসা যায়।
একদিন যদি মনের যত গ্লানি ভরা
হৃদয়ে ছুঁড়ে ফেল তারে,
সে সব সয়েও যদি ফিরে আসে বারেবার,
তোমার কাছে বসে তোমার কুশল শুধায়,
তারে ভালোবাসা যায়।
যারে তুমি দেখিতে না’র দু চক্ষু ভরে,
শুধু দূরে ঠেলে দাও মিথ্যে নানান অজুহাতে,
পারলে যেন তারে দুরছাই করে তারাও আপন ঘৃণা ভরে,
নিজের সব অপমান ভুলে তবুও
যদি মানুষ টা অহরহ তোমার ইচ্ছে
পূরণে ধায়,
জেনো তুমি, তারে ভালোবাসা যায়।
মান বা না মান তারে
যদি দাও বারেবার দূরে ঠেলে,
অবজ্ঞা আর অবহেলায় ফেরাও তুমি তারে,
মনে রেখো কোথাও কি ছিল না সে
তোমারই খোলা মনের দুয়ারে?
দূরে ঠেলেও যদি কখনও
মনে পড়ে মানুষ টার মায়াবী মুখ,
ভালোবাসায় ভরা থাকে চেয়ে তোমার মুখে উৎসুক,
নির্দ্বিধায় ভেবে নিও শুধু
রাঙা পলাশে নয়,
জীবনের প্রতিটি মুহূর্তেই
মনে তার তোমার জন্য বসন্তের বাতাস বয়,
জেনো, শুধু তারে ভালোবাসা যায়।
গভীর দুঃখে একান্ত একাকী নিঃসঙ্গতায়,
গভীর আদরে তোমারই শিয়রে কোন হাতের পরশে যদি
কিছু স্মৃতি ফিরে ফিরে ধায়,
যদি কোন ভাবনায় স্মৃতি গুলো তোমারে কাঁদায়,
জেনো, শুধু তারে ভালোবাসা যায়।
দুফোটা চোখের জল কখনও যদি
কোন বেদনায় ঝরে পড়ে হায়,
নিজের বুকে টেনে নিয়ে আলতো ছোঁয়ায় যে মানুষ টি গভীর যতনে মুছে দিতে চায়,
দুহাত বাড়িয়ে সব দুঃখ গুলোকে নিজের করে নেয়,
জেনো, শুধু তারে ভালোবাসা যায়।
শুধু তারে ভালোবাসা যায়

রোমান্টিক কবিতাগুলো মূলত আবেগ এবং কল্পনার উপর ভিত্তি করেই রচিত। অভিজিৎ হালদারের রচিত ‘সেই তুমি অনন্যা’ কবিতা যেন কবির কল্পনা এবং আবেগ মিশ্রিত কথাগুলোর মাধ্যমে এক অনবদ্য সৃষ্টি হয়ে উঠেছে।

সেই তুমি অনন্যা – অভিজিৎ হালদার

রক্ত জবা ফুল দিয়ে
লিখি আমি মনের ঘরে
তোমার সীমানার আকাশপাড়ে
আমার আমি’টাকেই দুঃখ দিয়ে
মরি আমি তোমার সুখে।
সেই তুমি অনন্যা
চৈত্র সংক্রান্তির ভরা দুপুরে
দোয়েল পাখির তৃষ্ণার জলে
বাঁচিয়েছো প্রাণ অনায়াসে।
দীপ্যমান আলোর শিখা
খোঁজে যখন তোমার মনের ভাষা
হঠাৎ করে  উষ্ণ বাতাস
উড়িয়ে নিয়ে যায় আমাকে সাগরপাড়ে।
তোমার অন্তরের দীর্ঘশ্বাসে
খুঁজে পায় জীবন মরুভূমির ওই
উষ্ণ বালূকারাশি-
তোমার তুমি কেই আমি চিনে নিয়ে
দিশাহারায় দিগদিগন্তে।
সেই তুমি চিরবসন্তের অনন্যা
গোলাপের পাপড়িতে লেখা চিঠি
দিয়েছি তোমারই হাতে;
কিঞ্চিৎ পরিমান সান্ত্বনা
গড়তে পারে মনের ডায়রী।
ইতিবৃত্ত তোমার ওই স্মৃতি
কাঁদিয়ে দেয় মনের সুখে।।

রোমান্টিক ছোট কবিতা, Romantic Short Poems :

তুমি আমার দুঃখের ভেলায়,
সুখের পরশবুলি।

তুমি আমার দুঃখের ভেলায়,
সুখের পরশবুলি।
তুমি আমার নিঝুম রাতের,
একাকিত্বের সাথী।
তুমি আমার জীবনের,
সকল সুখের আশা।
তোমাকে নিয়েই আমার,
জীবনের পথ চলা।

মনটা দিলাম তোমার হাতে,
যতন করে রেখো।
হৃদয় মাঝে ছোট্ট করে,
আমার ছবি এঁকো।
স্বপ্ন গুলো দিলাম তাতে,
আরও দিলাম আশা।
মনের মতো সাজিয়ে নিও,
আমার ভালোবাসা।
হৃদয় জুড়ে আছো তুমি,
সারা জীবন থেকো!

হৃদয় জুড়ে আছো তুমি,
সারা জীবন থেকো!
আমায় শুধু আপন করে,
বুকের মাঝে রেখো!
তোমায় ছেড়ে যাবো না তো,
আমি খুব দূরে!
ঝড় তুফান যতই আসুক,
আমার জীবন জুড়ে!

হৃদয়ের ভাষা বোঝা অনেক বড় দায়,
ভুল করে অনেকে প্রেমে পড়ে যায়,
যদিও এটা এ কথা কোনো মিথ্যা নয়,
ভালো লাগা শেষে ভালোবাসা হয়,
তবুও ভালোবাসা ভালো লাগা কোনদিন এক নয়।
হাওয়ায় হাওয়ায় যায় উরে যায়
মনের নাগাল দূর অজানায়

ঝিরি ঝিরি হাল্কা হিমেল বাতাসে
পৃথিবীতে নেমে আসে যখন স্নিগ্ধতা
চঞ্চল ভ্রমরার মতো উচ্ছ্বাসে
তোমার দু নয়নে দেখি তখন মুগ্ধতা
গুন গুন করে যেই ফাগুন আসে
কোকিল কুহু স্বরে সেকথা জানায়
বসন্ত ছুয়ে যায় হতে হাত রেখে
তোমার মুখে তার আবেশ ঘনায়
রাতের জোৎস্না মাখা চন্দ্রালোকে
খুঁজে পাই আমি আমার সেই তোমাকে
হাওয়ায় হাওয়ায় যায় উরে যায়
মনের নাগাল দূর অজানায়

হাওয়ায় হাওয়ায় যায় উরে যায়
মনের নাগাল দূর অজানায়
অচেনা কোন ছন্দে অজানা আনন্দে
পায়ে পায়ে পথ চলা আর গল্পঃ বলা
মন কিছু শোনেনা বাঁধা সে মানেনা
মন ভোলায় রং ধনু রং ছড়ায়
নতুন আনন্দে সোনালী রোদে
প্রেমের পরশ মনকে ভরায়
বলছে শোনো ওই দূরের পাখি
এখনো গান গাইতে বাকি

বলছে শোনো ওই দূরের পাখি
এখনো গান গাইতে বাকি
এসো এবার ফাগুনে
জ্বলি প্রেমের আগুনে
কাছে তুমি এসো প্রিয়
এসো আমার এ মনে
তোমার আমার আমার প্রথম দেখা
হোকনা প্রেমের স্বপ্ন মাখা
যখন আমার ভালোবাসার
ডাক পেয়েছো কাছে আসার
দূরে আছো কিসের কারণে
অঝোর এই বিরহী শ্রাবণে
এবার তুমি ফিরে এসো
আপন করে ভালোবাসো
মন মিশে যাক মনে মনে
স্বপ্ন দিয়ে আঁকবো আমি সুখের আলপনা,

স্বপ্ন দিয়ে আঁকবো আমি সুখের আলপনা,
হৃদয় দিয়ে খুঁজবো আমি মনের ঠিকানা।
ছায়ার মতো থাকবো আমি শুধু তারি পাশে।
যে আমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসে।।

শেষ কথা, Conclusion :

প্রেমের আবেদন চিরন্তন সাথে প্রেমের কবিতারও। তাই পাঠকগণ রোমান্টিক কবিতা পড়তে সর্বদাই আগ্রহী। রোমান্টিক কবিরা প্রায়ই তাদের আবেগ প্রকাশ করার জন্য প্রাকৃতিক চিত্র ব্যবহার করতেন এবং তারা প্রাকৃতিক জগতকে সৌন্দর্য, অনুপ্রেরণা এবং সান্ত্বনার উৎস হিসেবে দেখেন। প্রেম এবং আকাঙ্ক্ষাও ছিল রোমান্টিক কবিতার প্রধান বিষয়। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা বেশ কিছু রোমান্টিক কবিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি উল্লেখিত কবিতাগুলো আপনাদের মনের মত হয়েছে।

RIma Sinha

Rima Sinha is a professional journalist and writer with a strong academic background in media and communication. She holds a Bachelor of Arts from Tripura University and a Master’s degree in Journalism and Mass Communication from Chandigarh University. With experience in reporting, feature writing, and digital content creation, Rima focuses on delivering accurate and engaging news stories to Bengali readers. Her commitment to ethical journalism and storytelling makes her a trusted voice in the field.

Recent Posts